ভাগ্য সঙ্গ দিচ্ছে না? তাহলে রোজ করুন এই সহজ কাজগুলি, সফলতা পাবেন দ্রুত
যদি বহু চেষ্টার পরও কাজে সফলতা না পাওয়া যায়, আয় না বাড়ে, তবে এটা সঙ্কেত দিচ্ছে যে আপনার খারাপ সময় আপনার পিছু ছাড়তে চাইছে না। এর পেছনে কুণ্ডলীর দোষ, বাস্তু দোষ সহ অনেক কারণ দায়ী হতে পারে। এরকম পরিস্থিতি থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য জ্যোতিষ ও বাস্তুশাস্ত্রে কিছু সহজ উপায় বলা হয়েছে। যদি এই উপায় রোজ করা হয় তবে দুর্ভাগ্য সৌভাগ্যে বদলে যায়। ব্যক্তির ভাগ্য ফিরে আসে এবং সে খুব দ্রুত উন্নতি, অর্থ ও সফলতা অর্জন করে।
স্নানের জলে হলুদ মেশান
প্রতিদিন সকালে স্নানের সময় জলে একটি হলুদ মিশিয়ে নিন। একম করলে গুরু গ্রহ বৃহস্পতি মজবুত হবে এবং বিষ্ণুজির কৃপা খুব দ্রুত পাওয়া যাবে। যার ফলে ভাগ্যোদয় হবে। অন্যদিকে সন্ধ্যায় স্নানের সময় জলের মধ্যে একটু নুন মিশিয়ে দিন। এতে নেতিবাচকতা দূর হয়ে যাবে।
পঞ্চমুখী হনুমানজির আরাধনা
কলিযুগে ভগবান হনুমানজির কৃপা সব সমস্যার সমাধান করে দেয়। এইজন্য রোজ পঞ্চমুখী হনুমানজির আরাধনা করুন। মঙ্গলবার পঞ্চমুখী হনুমানজির সামনে বসে প্রদীপ জ্বালান, এতে ধন-সম্পত্তি প্রাপ্তি হবে ও অশুভতার নাশ হবে। সঙ্কট দূরে থাকবে।
তুলসী তলায় প্রদীপ জ্বালান
রোজ সন্ধ্যার সময় তুলসী গাছের তলায় প্রদীপ জ্বালান। এতে পুরো ঘরে ইতিবাচকতা থাকে। এ সঙ্গে ঘরে সকাল-সন্ধ্যায় কর্পূর জ্বালান। এতে নেতিবাচকতা দূর হয়ে যাবে এবং ইতিবাচকতায় ঘর ভরে থাকবে।
শঙ্খ বাজান
রোজ পুজোর সময় শঙ্খ বাজান। সকাল-সন্ধ্যায় পুজোর সময় শঙ্খ ও ঘণ্টা বাজানো শুভ বলে মন একরা হয়।
খারাপ বৈদ্যুতিন জিনিস ফেলে দিন
ঘরে যদি খারাপ বৈদ্যুতিন জিনিস, জঞ্জাল, বন্ধ ঘড়ি, জং ধরা তালা, ভাঙা বাসন, ছেঁড়া পোশাকের মতো জিনিস থাকলে তা তাড়াতাড়ি বাইরে বের করে দিন। এরকম জায়গায় লক্ষ্মী বাস করে না বলে মনে করা হয়।
(এই সকল তথ্য সম্পূর্ণ জ্যোতিষ শাস্ত্রের উপর নির্ভরশীল)