কিছুতেই কি সাফল্য পাচ্ছেন না! গণেশ চতুর্থীতে পালন করুন কয়েকটি বিধি, সমৃদ্ধি আসবেই
তিনি যাবতীয় বিঘ্ন হরণ করেন। যেকোনও কাজে সাফল্য দান করে থাকেন গণেশ। মোক্ষলাভে তিনি বুদ্ধি-তর্ক-যুক্তির পথে চালনা করেন ভক্তকে। আর সঠিক সময়ে সঠিক বুদ্ধি পেতেই বিনায়কের স্মরণে আসেন গণেশ ভক্তরা।
তিনি যাবতীয় বিঘ্ন হরণ করেন। যেকোনও কাজে সাফল্য দান করে থাকেন গণেশ। মোক্ষলাভে তিনি বুদ্ধি-তর্ক-যুক্তির পথে চালনা করেন ভক্তকে। আর সঠিক সময়ে সঠিক বুদ্ধি পেতেই বিনায়কের স্মরণে আসেন গণেশ ভক্তরা। এবছরও ধুমধাম সহকারে গণেশ চতুর্থী পালনে মেতে উঠেছে গোটা দেশ। শুধু বারোয়ারির পুজোই নয়, বিভিন্ন ঘরে ঘরেও পালিত হবে এই গণেশ চতুর্থী।
কোনও কাজে বহুদিন ধরে সাফল্য পেতে গণেশ পূজার পরামর্শ দিচ্ছেন জ্যোতিষীরা। বহুদিনের চেষ্টার পরও কোনও না কোনও বাধা এসে সেই কাজে সাফল্য পেতে না দিলে, তার জন্য গণেশের আরাধনা এই চতুর্থীতেই করার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা। কীভাবে কোন বিধি মেনে এই পূজা হবে, জেনে নিন।
[আরও পড়ুন:আসন্ন গণেশ চতুর্থীতে বাড়িতে গণপতির আরাধনা করবেন ভাবছেন! পূজার সময়-তিথি জেনে নিন]
মোক্ষ লাভে গণেশ
মনে করা হয় গণেশকে তুষ্ট করতে পারলেই যাবতীয় বিঘ্ন দূর হয়ে যায়। ১২ সেপ্টেম্বর দুপুর থেকে শুরু হচ্ছে এই বছরের চতুর্থীর তিথি। তা শেষ হচ্ছে ১৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে। এই সময় পূজা মোক্ষ লাভে সাহায্য করে।
[আরও পড়ুন:এবছরের গণেশ চতুর্থীতে ধন-সম্পত্তি বাড়িয়ে তুলতে দূর করুন বাস্তুদোষ, জেনে নিন উপায়]
সাদা রঙের গণেশ পূজা
বহুদিন ধরে কোনও ঝুট ঝামেলায় আটকে থাকলে, তা থেকে মুক্তি পেতে ও যেকোনও কাজে সাফল্য পেতে সাদা রঙের গণেশ মূর্তি পূজা করা প্রয়োজন।
[আরও পড়ুন:সময় কি খুব খারাপ যাচ্ছে! নজর রাখুন ঠাকুর-ঘরের বাস্তুতে, কয়েকটি টিপস]
নিজের শত্রুকে রুখতে গণেশ পূজা
নিজের শত্রুদের বিনাশ করতে হলে, বা তাদের রুখতে হলে, হলুদাভ গণেশ মূর্তির সামনে পূজাপাঠ প্রয়োজনীয়। এমনই পরামর্শ বহু শাস্ত্রজ্ঞদের। কাউকে নিজের বশে আনতে গেলে গণেশের অরুণকান্তি রূপের আরাধনা করা প্রয়োজন বলে দাবি অনেক শাস্ত্রজ্ঞ।
অবসাদ দূর করতে পূজা
অবসাদ দূর করতে ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে গণেশের লাল রঙের মূর্তির আরাধনা প্রয়োজন। যাঁরা বলশালী হতে চান, তাঁরা প্রত্যেকেই এই রূপের ধ্যান করুন।
সম্পত্তি লাভে কী করণীয়?
যাঁরা ধনসম্পত্তি লাভে আগ্রহী তাঁরা চান, তাঁরা সবুজ রঙের গণেশ মূর্তির আরাধনা করুন। এই ধরণের পূজা পাঠে মিলবে ধনসম্পত্তি। তবে এই মূর্তির সামনে দিনের তিন বেলা পূজাপাঠ প্রয়োজনীয়। এমনই পরামর্শ জ্যোতিষবিদদের।