রাতে ঘুম হচ্ছে না ঠিকঠাক! সমস্যা কাটাতে কয়েকটি কার্যকরী ফেংশুই টিপস
প্রতিদিনের ক্লান্তির পর যদি ভালোভাবে বিশ্রাম না নেওয়া যায়, তাহলে তা শারীরিকভাবে ব্যাপক ক্ষতি করে। আর প্রতিদিনের ঘুম ক্লান্তি কাটিয়ে তোলার অন্যতম উপায়।
প্রতিদিনের ক্লান্তির পর যদি ভালোভাবে বিশ্রাম না নেওয়া যায়, তাহলে তা শারীরিকভাবে ব্যাপক ক্ষতি করে। আর প্রতিদিনের ঘুম ক্লান্তি কাটিয়ে তোলার অন্যতম উপায়। তবে অনেক সময়েই দেখা যায়, ঘুম পাওয়া সত্ত্বেও, ঘুমতে পারছেন না অনেকে। ফেংশুই শাস্ত্র বলছে, বেশ কিছু উপায় রয়েছে, যার দ্বারা এই সমস্যা কাটিয়ে তোলা যায়।
কেমন ধরনের খাট হবে?
অনেকেই ছোট ছোট কট ঘরে রাখেন, বা দুটি খাট জোড়া করে বিছানা তৈরি করেন। এভাবে না শোওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন ফেংশুই শাস্ত্রবিদরা । তাঁরা একটি বিছানাতেই শোবার পরামর্শ দিচ্ছেন।
[আরও পড়ুন:সোনা-অর্থ সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে! জানুন 'লকার' ঘিরে কয়েকটি বাস্তু টিপস]
হেডবোর্ড
খাটের জন্য হেডবোর্ড রাখা প্রয়োজনীয়। তবে হেডবোর্ডে নরম না করে ,তা কাঠের হওয়া প্রয়োজনীয়। পাশাপাশি তাতে যেন কোনও নক্সার জন্য ফটো না থাকে, তা দেখে নেওয়া প্রয়োজন। এমনই পরামর্শ দিচ্ছেন ফেংশুই শাস্ত্রবিদরা।
[আরও পড়ুন:বাতিল ইলেকট্রনিক্স থেকেও আসতে পারে বিপদ! কী বলছে এই শাস্ত্র]
খাটের নিচ পরিস্কার রাখা
ফেংশুই মতে যেখানে খাট রয়েছে, তার নিচ যেন খুব পরিস্কার থাকে। কোনও রকমের ঝুল যেন সেখানে না থাকে। খাটের তলার নোংরা, ঘরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। যার ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।
[আরও পড়ুন:শরীরের কোথায় তিল থাকলে আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে! জেনে নিন]
খাটের সামনে আয়না!
বাস্তুশাস্ত্র মতে , খাটের সামনে আয়না রাখা একদমই ঠিক নয়। তবে ফেংশুই শাস্ত্র বলছে, খাটের সামনে আয়না রাখা কারাপ নয়। তাতে নিশ্চিন্ত হয়ে ঘুমনো যায়।
ঘরের রঙ
শোওয়ার ঘরের রঙ খুব গাঢ় হওয়া উচিত হবে না। ঘরের রঙ হালকা রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন ফেংশুইবিদরা। ঘরটি বেশি জাঁকজমক পূর্ণভাবে না সাজিয়ে রাখাই ভালো, এমনই মত ফেশুই বিশেষজ্ঞদের।
ঘরের ইলেকট্রনিক্স কেমন হবে?
ঘরে টিভি, ল্যাপটপের মতো ইলেকট্রনিক জিনিস না রাখবার পরামর্শ দিচ্ছেন ফেংশুই বিশেষজ্ঞরা। এমনকি ঘুমের সময় মোবাইলকেও দূরে সরিয়ে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন ফেংশুই বিশেষজ্ঞরা।
ঘরে রাখুন গাছ
বেগডরুমে ইন্ডোর প্ল্যান্ট রাখবার পরামর্শ দিচ্ছেন ফেংশুই বিশেষজ্ঞরা। মানিপ্ল্যান্ট থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইন্ডোর প্ল্যান্ট রাখার পরামর্শ দিচ্ছনে বিশেষজ্ঞরা।