দুঃসংবাদ যে পেতে চলেছেন তা বুঝে যাবেন এই সংকেত পেলেই! শাস্ত্র যা বলছে
দুঃসংবাদ যে পেতে চলেছেন তা বুঝে যাবেন এই সংকেত পেলেই! শাস্ত্র যা বলছে
কথায় বলে, খারাপ সময় একবার এলে তা কাটতে চায়না। আর খারাপ আর খুব খারাপের মধ্যে কোনও একটাকে বেছে নিতে হলে, বিপাকে পড়ে যায় মানুষ। এমন অবস্থায় জ্যোতিষ শাস্ত্র বলছে, এমন বহু জিনিস রয়েছে, যা দেখলেই দুঃসংবাদ যে আসবে , তা বোঝা যায়। আগের পর্বের পর দেখে নেওয়া যাক এমন আরও কিছু সংকেতের কথা।
ভাঙা জিনিস!
কাচের জিনিস যদি বাড়িতে অনন্তর ভাঙতে শুরু করে , তাহলে তা খুব একটা ভালো সংকেত নয়। জ্যোতিষ মতে, কাচের জিনিস ভাঙা বা কাচের গ্লাস ভাঙার পর কোন দুঃসংবাদ আসতে পারে।
ধূমকেতু!
বহু শাস্ত্রজ্ঞের দাবি, ধূমকেতু অত্যন্ত খারাপ সংকতে। এছাড়া উল্কা পাত বা উল্কা বর্ষণ কোনও ভালো সংকেত নয়। এর ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরিমাণ বেড়ে যায়। বিভিন্নভাবে অযাচিত পদ্ধতিতে বিপদ ঘটে যাওার সংকেত দেয় এই মহাজাগতিক ঘটনা।
ঘড়ি
ঘড়ি যদি বাড়িতে আচমকা ভেঙে যায় , তাহলে তা মোটেও ভালো চোখে দেখা হয়না। এতে বড়সড় বিপত্তি হয় বলে দাবি জ্যোতিষশাস্ত্রবিদদের। ঘড়ি ভাঙা মোটেও ভালো লক্ষণ নয়।
সূর্যগ্রহণ
জ্যোতিষবিদরা বলছেন, মহাজাগতিক বিভিন্ন ঘটনার মধ্যে সূর্যগ্রহণ একটি খারাপ সংকেত। বিজ্ঞানের প্রগতির যুগেও অনেকের মতেই সূর্যগ্রহণের ঘটনা একটি খারাপ দিক।
মৃতের বিছানা
যদি কোনও মৃত ব্যক্তির বিছানা স্বপ্নে আসে, তাহলে তা খারাপ সংকেত বলে মনে করা হয়। বিশেষ করেত মৃত ব্যক্তির বালিশ যদি কারোর স্বপ্নে আসে, তাহলে তা খারাপ দিক বলে মনে করা হয়।
আলোর ঝলকানি
অনেক সময়েই অনেকে চোখ ধাঁধিয়ে আলোর ঝলকানি দেখে। আর সেই আলোর ঝলকানি মোটেও ভালো সংকেত নয় বলে দাবি শাস্ত্রজ্ঞদের। এতে অসুস্থতার বার্তা আসে।