বিজেপির ঠেলায় গণেশ স্মরণে তৃণমূল! কলকাতার বুকে হুহু করে বাড়ছে সিদ্ধিদাতার বন্দনা

রাজ্যে এখন গণেশ পুজোও শাসকদলের জনসংযোগের হাতিয়ার। পুলিশ সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, একবছর আগেও যেখানে শহরে গণেশ পুজোর সংখ্যা ছিল তেরোশো, এবছরে তা বেড়ে হয়েছে ষোলোশোর মতো।


রাজ্যে এখন গণেশ পুজোও শাসকদলের জনসংযোগের হাতিয়ার। পুলিশ সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, একবছর আগেও যেখানে শহরে গণেশ পুজোর সংখ্যা ছিল তেরোশো, এবছরে তা বেড়ে হয়েছে ষোলোশোর মতো। সূত্রের খবর অনুযায়ী, মদন মিত্র এর মধ্যে প্রায় ছশোটি পুজোর সঙ্গে যুক্ত। আর শাসকদলের প্রভাবশালী নেতারা ব্যস্ত থাকছেন কম করে পঞ্চাশটি করে পুজোর উদ্বোধনে।

Advertisement

শারদোৎসর বাঙালির সবথেকে বড় উৎসব। কলকাতা শহরে দুর্গাপুজোর সংখ্যা প্রায় তিনহাজারের কাছাকাছি। এই মুহূর্তে এই শারদোৎসবের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে সিদ্ধিদাতা গণেশের পুজো। যার মাধ্যমে জনসংযোগের কাজটাও সেরে নিচ্ছেন শাসকদলের বড়-মেজো-সেজো কর্তারা। যাঁদের মধ্যে এগিয়ে মদন মিত্র। তাঁর দাবি, গেরুয়া বাহিনীর চাপে নয়, বহুদিন ধরেই এই পুজোর সঙ্গে যুক্ত তাঁরা। পুজোর মধ্যেও কোথাও রাজনীতি যুক্ত, তা মানতে রাজি নন মদন মিত্র।

Advertisement

তবে কোথাও যেন মদন মিত্রের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছেন বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত। মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতেই যে এই পুজো, এমনই দাবি তাঁর। নিজেই জানিয়েছেন, গণেশ পুজোর সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ পাঁচবছরেরও বেশি সময় ধরে।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, শাসকদলের কাউন্সিলর সুভাষচন্দ্র বসুর উদ্যোগে কলকাতার সবথেকে উঁচু গণেশ পুজোটি হচ্ছে তেঘড়িয়ায়। প্রায় ৩০ ফুট উঁচু পুজোর আয়োজনে খরচাও হচ্ছে বেশ। পুজোর জন্য রাজ্যের বাইরে থেকে ঢাকিদের আনা হচ্ছে।

Advertisement

English Summary

Trinamool Congress has made Ganesh Puja as their Public Relation campaign to fight against BJP
Advertisement