ছবি : এই পথ শেষ হবে না...
জীবনের শেষ প্রান্তে এসে লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গেছিলেন তিনি। মানুষের কৌতূহলকে জাগিয়ে রেখেই অন্তরালের পথকেই আপন করেছিলেন মহানায়িকা।
এখনও তাঁর হাতা গোটানো লেডিস শার্ট-স্কার্টে হাফ টার্ন হাসি নস্টালজিয়ায় আঁকড়ে ধরে বাঙালিকে। সাদা-কালো পর্দায় তাঁর রূপের মোহে মত্ত হন এ প্রজন্মও। সে রিনা ব্রাউনই হোক বা দেবী চৌধুরানি নিজের অভিনয় দিয়ে মুগ্ধ করেছিলেন মিসেস সেন। 'এই পথ যদি না শেষ হয়', 'তুমি যে আমার' গানগুলিকেও এক অন্য মাত্রা দিয়েছিলেন তিনি।
সবার চোখ এড়িয়ে চলে গেলেন সুচিত্রা। তবে মানুষের আবেগে তাঁর এই পথ কখনওই শেষ হবে না।
মহানায়িকা
বাংলাতে ৫৯টি ছবি করেছিলেন মহানায়িকা।
মহানায়িকা
সাড়ে চুয়াত্তর ছবিতে প্রথম উত্তম কুমারের সঙ্গে জুটি বাধেন সুচিত্রা।
মহানায়িকা
উত্তরফাল্গুনী ছবিতে দ্বৈত ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সুচিত্রা। এই ছবিরই হিন্দি সংস্করণ মমতা ছবিতেও অভিনয় করেছিলেন সুচিত্রাই।
মহানায়িকা
১৯৭৮ সালে প্রণয় পাশা ছবিতে অভিনয়ের পর থেকেই স্বেচ্ছা নির্বাসন নিয়েছিলেন মহানায়িকা।
মহানায়িকা
শুধু বামলা নয়, হিন্দি ভাষাতে মোট ৭ টি ছবি করেছিলেন সুচিত্রা। যার মধ্যে আধীঁ, বোম্বাই কা বাবু, দেবদাস উল্লেখযোগ্য।
মহানায়িকা
অভিনয়ে জগতে অনবদ্য অবদানের জন্য পদ্মশ্রী পেয়েছিলেন সুচিত্রা
মহানায়িকা
১৯৫২ সালে রমা নাম বদলে প্রথম বাংলা চলচ্চিত্রে পা রাখেন তিনি। নাম হয় সুচিত্রা সেন।
মহানায়িকা
আধীঁ ছবিতে তাঁর অভিনয় সমালোচকদেরও প্রশংসা কুড়িয়েছিল।