আন্দোলন জোরদার করতে পাহাড়ের মানুষকে রাস্তায় নামার ডাক গুরুংয়ের
শনিবার আন্দোলনই শেষ নয়। গোর্খাদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে রাজ্যের প্রশাসন। অভিযোগ গুরুংয়ের। সঙ্গে দিলেন হুমকিও।
শনিবারের
জঙ্গি
আন্দোলনই
শেষ
নয়।
আরও
ভয়ঙ্কর
আন্দোলনের
পথে
নামতে
চলেছে
মোর্চা।
এদিনই
গোর্খাল্যান্ডের
দাবিতে
পাহাড়ে
আরও
জোরদার
আন্দোলন
গড়ার
ডাক
দিলেন
গোর্খা
জনমুক্তি
মোর্চা
প্রধান
বিমল
গুরুং।
প্রশাসনের
বিরুদ্ধে
অত্যাচারের
অভিযোগ
করে,
পাহাড়ের
মানুষকে
রাস্তায়
নেমে
আন্দোলন
গড়ে
তোলার
আহ্বান
জানান
তিনি।
গুরুং-এর
অভিযোগ
প্রশাসন
অত্যাচার
চালাচ্ছে।
এর
বিরুদ্ধে
সবাইকে
এক
হতে
হবে।
সবাইকে
এক
হয়ে
রাস্তায়
নেমেই
এর
জবাব
দিতে
হবে
পুলিশ
প্রশাসনকে।
গুরুং বলেন, পাহাড়ে যা চলছে, তার কড়া জবাব দেওয়ার সময় এসেছে। এখন আর মুখ বুজে বসে থাকার সময় নয়। পরিস্থিতি এমন দিকেই যাচ্ছে যে, সবাইকে প্রশাসনের বি্রোধিতা করতেই হবে। সেই কারণেই তিনি সবাইকে বাড়ি ছেড়ে রাস্তায় নামার ডাক দেন।
এদিন মোর্চা সমর্থকরা চার দিক থেকে মিছিল করে 'পাতালেবাস চলো' অভিযানে সামিল হয়েছিল। মিছিল সিংমারিতে মিলিত হতেই পুলিশ ব্যারিকেড করে আটকে দেয়। তখনই অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির তৈরি হয়। মোর্চার মিছিলে এত সংখ্যক মহিলা মোর্চা ও যুব মোর্চার কর্মীরা ছিলেন যে, মিছিলের নিয়ন্ত্রণ পুলিশের হাতের বাইরে চলে যায়।
গোর্খা
জনমুক্তি
মোর্চার
সমর্থকদের
ইট-পাটকেলের
বদলায়
পুলিশ
লাঠিচার্জ
করে,
কাঁদানে
গ্যাস
ছোড়ে।
এরই
মধ্যে
গুলি
চালানো
হয়
বলেও
অভিযোগ।
মোর্চার
দাবি,
তাঁদের
চার
সমর্থকের
মৃত্যু
হয়েছে।
বেশ
কয়েকজন
সমর্থক
জখম
হয়েছেন।
এদিন
পুলিশের
বেশ
কয়েকটি
গাড়িতেও
ভাঙচুর
ও
অগ্নিসংযোগ
করা
হয়।
মোর্চার
হিংসাশ্রয়ী
আন্দোলনে
৩৫
জন
পুলিশ
কর্মী
জখম
হয়েছে
বলেন
রাজ্য
পুলিশের
তরফ
থেকে
জানানো
হয়েছে।