ফের পাহাড়ের আকাশে কালো মেঘ, কী ফতোয়া জারি করলেন মোর্চা সুপ্রিমো
মমতার বিরুদ্ধে এবার পাহাড়ে কোনও শো-ই জমাতে পারেনি মোর্চা। প্রতিটিই ফ্লপ শো উপহার দিয়ে এবার পর্যটকদের বিরুদ্ধেই ফতোয়া জারি করে বসলেন গুরুং।
মোর্চার
আন্দোলনের
তৃতীয়
দিনে
বনধের
রেশ
কাটিয়ে
পাহাড়
যখন
ক্রমশ
স্বাভাবিক
ছন্দে
ফেরার
ইঙ্গিত
দিচ্ছে,
তখনই
মোর্চা
প্রধান
বিমল
গুরুঙ্গের
ফতোয়ায়
ফের
কালো
মেঘ
পাহাড়ের
আকাশে।
বৃহস্পতিবার
স্ট্র্যাটেজি
বৈঠক
শুরুর
আগে
পর্যটকদের
পাহাড়
ছাড়ার
ফতোয়া
দিলেন
মোর্চা
প্রধান।
সেইসঙ্গে
জানিয়ে
দিলেন,
এখনই
অসহযোগ
আন্দোলন
থেকে
সরবে
না
মোর্চা।
আন্দোলন
আরও
জোরদার
করা
হবে
বলে
হুমকি
তাঁর।
এবার
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
পাহাড়
সফরের
দিন
থেকেই
পাহাড়কে
উত্তপ্ত
করে
তোলার
খেলায়
মেতেছে
মোর্চা।
মুখ্যমন্ত্রীকে
কালো
পতাকা
প্রদর্শন
দিয়ে
শুরু,
তারপর
বাংলা
ভাষা
বিরোধী
আন্দোলন,
পাহাড়ে
মন্ত্রিসভার
বৈঠকের
বিরোধিতা,
শেষমেষ
বনধ
ও
অসহযোগ
আন্দোলন।
কিন্তু
কোনও
শো-ই
জমাতে
পারেনি
মোর্চা।
প্রতিটিই
ফ্লপ
শো।
মঙ্গলবার
তবু
জয়েন্ট
ফোরামের
সঙ্গে
ঐক্যবদ্ধ
হয়ে
বনধ
কর্মসূচি
পালন
করতে
সক্ষম
হয়েছে
মোর্চা।
আন্দোলনের
তৃতীয়
দিনে
একেবারে
এলাকা
থেকে
পাত্তাড়ি
গুটিয়েছে
তারা।
আন্দোলন
ছেড়ে
স্ট্র্যটেজি
ঠিক
করতে
তড়িঘড়ি
বৈঠকে
বসেছে।
সেখানে
এখনই
আন্দোলনের
পথ
থেকে
সরে
আসা
ঠিক
হবে
না
ভেবেই
বিমল
গুরুঙ্গ
হুঙ্কার
ছেড়েছেন,
তাঁরা
আরও
জোরদার
করবেন
আন্দোলন।
তিনি
জানিয়েছেন,
গণতান্ত্রিক
পথে
গোর্খ্যাল্যান্ডের
দাবিতে
আন্দোলন
তীব্রতর
করা
হবে।
ভবিষ্যৎ
কর্মসূচি
নিয়ে
যুব
মোর্চার
সঙ্গেও
বৈঠকে
বসার
কথা
জানান
মোর্চা
সু্প্রিমো।
বলেন,
যুব
মোর্চার
সঙ্গে
বৈঠকে
স্থির
হবে
ভবিষ্যৎ
আন্দোলনের
রূপরেখা।
এদিন
মোর্চার
এই
হুমকি
প্রসঙ্গে
দার্জিলিং
জেলা
তৃণমূল
সভাপতি
গৌতম
দেব
বলেন,
পাহার
কারও
জমিদারি
নয়,
এখানে
যা
ইচ্ছা
তাই
করা
যাবে
না।
প্রশাসন
কড়া
অবস্থান
নিয়েছে।
সংবিধানবিরোধী
দাবিতে
আন্দোলন
করলে
আরও
কড়া
অবস্থান
নেবে
সরকার।
কোনও
কিছুতেই
মোর্চার
অন্যায়
চাপের
কাছে
নতি
স্বীকার
করবে
না
সরকার।
এদিকে
পর্যটকরা
পাহাড়ের
বুকিং
বাতিল
করে
ফিরে
যাচ্ছেন।
পর্যটনের
ভরা
মরশুমে
পাহাড়
কার্যত
পর্যটকশূন্য।
তার
উপর
মোর্চা
প্রধানের
ফতোয়া
জারি।
তারপরও
কোনও
পাহাড়ে
থাকেন
কি
না
বা
কোনও
পর্যটক
পাহাড়ে
আসেন
কি
না
তা
চ্যালেঞ্জের।
সরকার
সেই
চ্যালেঞ্জ
নিতেও
প্রস্তুত।