সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ফিল্মি কায়দায় নর্দমা দিয়ে পালাল তিন বাংলাদেশি বন্দি
সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই জেল থেকে পালাল বন্দি। কোচবিহার জেলা সংশোধনাগার থেকে একসঙ্গে তিন বাংলাদেশি পালিয়ে গেল নর্দমার সুড়ঙ্গ পথে।
কোচবিহার, ২৩ জানুয়ারি : সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই জেল থেকে পালাল বন্দি। কোচবিহার জেলা সংশোধনাগার থেকে একসঙ্গে তিন বাংলাদেশি পালিয়ে গেল নর্দমার সুড়ঙ্গ পথে। রবিবার সন্ধ্যা সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের গারদে ঢোকানের সময়েই লক্ষ্য পড়ে তিন বন্দি নেই। এই ঘটনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ফেরার বন্দিদের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি-অভিযান।[সাবধান! এবার খোকা ইলিশ কিনলেই হতে পারে জেল!]
২০১৫ সালে ভারত-বাংলাদেশ সীমাম্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তিন বাংলাদেশিকে। তাদের দোষীসাব্যস্ত করা হয়। তিন বন্দিরই দু'বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় আদালত। আবদুল রশিদ, আবদুল হামিদ ও আসরাফুল নামে তিন বন্দি সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার পর কোচবিহার জেলা সংশোধনাগারে বন্দি ছিল। কিন্তু সেই সাজা শেষ হওয়ার আগেই তারা জেল থেকে পালাল।[হাসপাতালের ICU তে পরীক্ষার নামে মহিলা রোগীর যৌনাঙ্গে হাত চিকিৎসকের]
প্রাথমিক তদন্ত পুলিশের অনুমান, জেল থেকে বেরনোর জন্য নর্দমা-সুড়ঙ্গ ব্যবহার করেছে বন্দিরা। একেবারে সিনেমার কায়দায় তারা জেল থেকে পালানোর ষড়যন্ত্র করে। পরিকল্পনা করেই তারা পালানোর রাস্তা ঠিক করে। সংশোধনাগার পরিদর্শক কমিটির সদস্য খোকন মিঞা জানান, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।[মাত্র ৫০০ টাকা দিলেই আপনার জেলযাত্রা কেউ আটকাতে পারবে না!]
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ মনে করছে, নর্দমার শিক বাঁকিয়ে বন্দিরা পালানোর পথ তৈরি করে। আগে থেকেই সমস্ত পরিকল্পনা ছকা ছিল। মোট চারজন পালানোর চেষ্টা করেছিল। তিনজন পালালেও একজন বন্দির পালানোর চেষ্টা রোখা সম্ভব হয়েছে। তাকে জেরা করেই বাকিদের খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।[বাচ্চাকে নিরামিষ খাওয়ালে জেল হবে এই দেশের বাবা-মায়েদের]