'ইচ্ছেনদী'-এর এই নায়িকা তাঁর অনুরাগের ওপর ভরসা হারাচ্ছেন না
"আমি বিক্রেমেরে গাড়িতে বহুবার চড়েছি কিন্তু কোনও দিনও মনে হয়নি, যে বিক্রম বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালায়। বিক্রম এতটাই ভালো চালক, যে ওর মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর প্রশ্নই আসেনা।"
"আমি
বিক্রেমেরে
গাড়িতে
বহুবার
চড়েছি
কিন্তু
কোনও
দিনও
মনে
হয়নি
,
যে
বিক্রম
বিপজ্জনকভাবে
গাড়ি
চালায়।
বিক্রম
এতটাই
ভালো
চালক,
যে
ওর
মদ
খেয়ে
গাড়ি
চালানোর
প্রশ্নই
আসেনা।"
এই
মন্তব্য়ের
হোথা
আর
কেউ
নন,
বাংলার
ছোট
পর্দার
উঠতি
ও
জনপ্রিয়
নায়িক
সোলাঙ্কি
রায়।
এই মুহুর্তে 'ইচ্ছেনদী' নামে একটি বাংলা সিরিয়ালে মেখলার ভূমিকায় অভিনয় করছেন তিনি। তারঁ স্বামী অনুরাগের চরিত্রে রয়েছেন বিক্রম চট্টোপাধ্যায়। গত ২ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলার টেলি সিরিয়ালে 'ইচ্ছেনদীর' trp হুহু করে বেড়েছে ছোট তার কারণ বিক্রম সোলাঙ্কি জুটির কেমিস্ট্রি। তাদের সম্পর্কের ওঠা নামা থেকে শুরু করে প্রেম কাহিনী এই সিরিলায়লের usp। সেই সোলাঙ্কিই এবার মুখ খুললেন সনিকা মৃত্যু তদন্তে। কারণ মডেল সনিকা সিং চৌহনের মৃত্যু জন্য দায়ি করা হচ্ছে তাঁর সহ অভিনেতা বিক্রমকে।
এদিকে,সনিকার বন্ধুদের দাবি ২৯ এপ্রিলের আগের রাতে সনিকাকে নিয়ে একাধিক পার্টিতে গিয়ে ছিলেব বিক্রম। সেই পার্টিতে যথেচ্ছ ভাবে মদ্যপান করেছিলেন তিনি। সেই কারণে নেশার ঘোরে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে পারেননি বলে অভিযোগ বিক্রমের বিরুদ্ধে। এর পরিণতি সনিকার মৃত্যু।
তবে, তাঁর মত্ত অবস্থায় জন্যই গাড়ি দুর্ঘটানাগ্রস্ত হয়েছে এমনটা মানতে নারাজ বিক্রম। সাংবাদিক সম্মেলমন করেও তিনি দাবি করেছিলেন তিনি ২৯ তারিখের আগের রাতে,পার্টিতে গেলেও মদ্যপান করেননি। এদিকে, এই ঘটনাপ্রক্রিয়ার নসা মোড় উসকে দিয়ে এই মুহুর্তে সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে উঠেছে একটি ছবি। যেখান নীল জামা পড়ে বিক্রমকে দেখা যাচ্ছে গ্লাস হাতে নৈশক্লাবে নাচতে। ইচ্ছে নদীর নায়িকা সোলাঙ্কি এই ছবিকে ঘিরেও প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁর দাবি," হাতে গ্লাস থাকা মানেই যে তাতে মদ রয়েছে তা কীভাবে বলা সম্ভব? "
বিক্রমের পাশে সোলাঙ্কি এভাবে দাঁড়ানোয়ে সনিকা মৃত্যু তদন্তে এক নয়া চাঞ্চল্য তৈরি করেছে। যদিও এই মুহুর্তে পুলিশ সূত্রের দাবি সনিকা মৃত্যু তদন্তের জেরায় ,এখন নকি উল্টো সুর বিক্রমের গলায়। পুলিশসূত্রের দাবি বিক্রম স্বীকার করেছেন মদ খেয়েছিলেন তবে মত্ত ছিলেননা। সোলাঙ্কি রায় পুলিশের এই নয়া দাবিতে আদও অবগত কী না তা কিন্তু জানা যায়নি।