ফেসবুক প্রেম, তারপর যা হল কলকাতার কিশোরীর, শিউরে উঠবেন
ফেসবুকের মাধ্য়মে আলাপ। আর তারপর যুবকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়ে নিখোঁজ একাদশ শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে কলকাতার হরিদেবপুর থানা এলাকায়। একই সঙ্গে ওই ছাত্রীর পরিবারকে ফোনে হুমকিরও অভিযোগ উঠেছে
ফেসবুকের মাধ্যমে আলাপ। আর তারপর যুবকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়ে নিখোঁজ একাদশ শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছেকলকাতার হরিদেবপুর থানা এলাকায়। একই সঙ্গে ওই ছাত্রীর পরিবারকে ফোনে হুমকিরও অভিযোগ উঠেছে।[আরও পড়ুন:ফেসবুকে বেশি 'শেয়ার' করলেই এবার কড়া ব্যবস্থা ]
হরিদেবপুরের গ্রিনপার্কের বাসিন্দা শেখ আমুদ আলির মেয়ে বছর ষোলোর ইয়াসমিন খাতুন। কিছুদিন আগে ফেসবুকেইয়াসমিনের সঙ্গে আলাপ হয় আসিফ নামে এক যুবকের। ইদের দিন ইয়াসমিন এক বান্ধবীকে সঙ্গে নিয়ে রবীন্দ্র সরোবরে যায় আসিফের সঙ্গে দেখা করতে।[আরও পড়ুন:আপনি কি হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুকে গ্রুপ অ্যাডমিন? সাবধান! জেলযাত্রা হতে পারে আপনার]
সন্ধের পর বান্ধবী ফিরে এলেও ইয়াসমিন বাড়ি ফিরে আসেনি। মেয়ের বাড়ি ফেরার অপেক্ষায় একদিন অপেক্ষা করার পরইয়াসমিনের বাবা ও মা হরিদেবপুর থানায় যান অভিযোগ দায়ের করতে। কিন্তু ঘটনাটি রবীন্দ্র সরোবর এলাকায় হওয়ায় লেক থানায় যেতে শেখ আমুদ আলিকে পরামর্শ দেয় হরিদেবপুর থানার পুলিশ। সেই মতো অভিযোগও দায়ের হয়।
থানায় অভিযোগ দায়েরের পর থেকে ইয়াসমিনের বাবা শেখ আমুদ আলির ফোনে ৮৭৭৭২১৪৯৫৬ নম্বর থেকে হুমকি ফোন আসতে থাকে বলে অভিযোগ। জানানো হয় ইয়াসমিনকে অপহরণ করা হয়েছে। পুলিশের কাছে বিষয়টি নিয়ে তদ্বির করলে আমুদ আলি এবং ইয়াসমিনের মা মীরা বেগমকেও অপহরণের হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
এরপর থেকেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন আমুদ আলি এবং মীরা বেগম। পুলিশ যথাযথ তদন্ত না করে পরিবারটিকেহেনস্থা করছে বলে অভিযোগ হরিদেবপুরের ওই পরিবারের।