অচেনা ব্যক্তিদের সামনে কেন নগ্ন হলেন এই ২০ জন?
একেবারে অপরিচিত। একে অপরকে চেনেননা, কখনও আগে দেখেননি এই ২০ জন একে অপরকে। তবুও একে অপরের সামনে একেবারে নগ্ন হলেন এঁরা। তারপর আপাদমস্তক রংয়ে মুড়ে ফেললেন নিজেদেরকে। কিন্তু কেন? [(ছবি) রংয়েই ঢাকা নগ্ন শরীর....!]
কারণ হল অদ্ভুদ এক ফটোশুট। প্রাক্তন মার্কিন সেনাকর্মী অ্যারন অ্যানসরভের সাইকেডেলিক ফটোশুটের জন্য এইসব কাণ্ডকারখানা। অর্থাৎ ড্রাগস নেওয়ার পর মাথার মধ্যে যে অলীক অস্বস্তি তৈরি হয় তাই ক্যামেরার মাধ্যমে তুলে ধরাই অ্যারনের ইচ্ছা ছিল। শিল্পের মাধ্যমে একটি ইতিবাচক বার্তাই সমাজের কাছে পৌঁছে দেওয়া ছিল ফটোগ্রাফারের মূল উদ্দেশ্য। [সিনেমাহলে যৌনাচার: হলের অন্ধকারে ২৮ জোড়া 'নগ্ন' তরুণ-তরুণীকে আটক করল পুলিশ!]
ফটোশুটকে চমচপ্রদ করতে পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে মডেলদের শরীররে একাধিক উজ্জ্বল রংয়ে ঢেকে দিয়েছেন অ্যারন। শিল্পীর কথায়, "আমি সবসময় খুব কৌতুহলী ছিলাম যে মানুষ যেভাবে আচরণ করে তা কেন করে। কোন জিনিসটা তাদেরকে বাকিদের থেকে আলাদা করে।" [(ছবি) শান্তির বানী প্রচারে অপরাধী ও পুলিশের যৌথভাবে নগ্ন ফটোশুট!]
অ্যারনের কথায় গোটা বিষয়টার তীব্রতা এবং মানুষের গতিময়তাকে বোঝাতেই এই বিভিন্ন রংয়ের ব্যবহার। [ঋণ নিলে বন্ধক রাখতে হবে আপনার নগ্ন ছবি! ]
শরীরি ভাষা
প্রাক্তন মার্কিন সেনাকর্মী অ্যারন অ্যানসরভ এই সাইকেডেলিক ফটোশুটটি করেছেন।
অচেনা মানুষ
অ্যারন তার শিল্পের মাধ্যমে এক ইতিবাচক বার্তা সমাজের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছেন।
ভাইব্রেন্ট
শিল্পীর কথায়, "আমি সবসময় খুব কৌতুহলী ছিলাম যে মানুষ যেভাবে আচরণ করে তা কেন করে। কোন জিনিসটা তাদেরকে বাকিদের থেকে আলাদা করে।"
তীব্রতা
অ্যারনের কথায় গোটা বিষয়টার তীব্রতা এবং মানুষের গতিময়তাকে বোঝাতেই এই বিভিন্ন রংয়ের ব্যবহার।
মানসিক চিন্তাশক্তি
যেহেতু এই ছবির মূল বিষয় হল মনের ভাব তুলে ধরা। তাই রং দিয়ে বডি আর্ট করা হয়নি, বরং রং ছড়িয়ে ছিটিয়ে শরীর ঢাকার চেষ্টা হয়েছে।
দুর্বলতা
দুর্বলতা বোঝাতে এখানে নগ্নতার ব্যবহার করা হয়েছে। আর সেই দুর্বলতা ঢাকতে মানুষ যে পন্থা অবলম্বন করে তা বোঝাতেই রংয়ের ব্যবহার করা হয়েছে। মানুষ বিশেষে সেই রং পরিবর্তন হয়, কখনও হাল্কা হয় কখনও তীব্র হয়। তা বোঝাতে বিভিন্ন উজ্জ্বল ও গাঢ় বর্ণের রংয়ের ব্যবহার করা হয়েছে।