উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জিতলে কে হবেন মুখ্যমন্ত্রী?
সমাজবাদী পার্টি ফের নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় এলে অখিলেশ যাদবই হচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু বিজেপি জিতলে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে রয়েছে একাধিক জল্পনা।
লখনউ, ১০ জানুয়ারি : উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। সমাজবাদী পার্টি ফের নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় এলে অখিলেশ যাদবই হচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু বিজেপি জিতলে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে রয়েছে একাধিক জল্পনা।
দলীয় সূত্র যদিও বলছে বিজেপি আপাতত মুখ্যমন্ত্রী নিয়ে ভাবতে নারাজ, শুধুমাত্র নির্বাচনী প্রচারেই এখন মনোনিবেশ করতে চায় বিজেপি। আসলে বিজেপির মুখমন্ত্রী পদপার্থীর নাম ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বেশ কয়েকটি জিনিস রয়েছে যা বিচার করে দেখতে হবে। একদিকে অখিলেশ যাদব অন্যদিকে মায়াবতী, দুটি হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিজেপিকে নাম ভাবতে হবে।
কিছুদিন আগে পর্যন্তও জোর জল্পনা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের নাম মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করতে চলেছে বিজেপি। রাজনাথ উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন রাজনাথ। কিন্তু দেশের কেন্দ্রীয় সরকারের ২ নম্বরে থাকা ব্যক্তি নিজের পদ ছাড়তে চাইবেন কেন?
উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে জিতলে বিজেপি কাকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী করে তা নিয়ে কিন্তু কৌতুহল সবচেয়ে বেশি। দলীয় সূত্রের খবর, দলের অভ্যন্তরেই বেশ কিছু নাম ঘোরাফেরা করছে।
বিজেপি জিতলে কে হতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী?
কেশব
মৌর্য
উত্তরপ্রদেশের
বিজেপির
রাজ্য
সভাপতি
কেশব
মৌর্য,
ফুলপুরের
বিধায়ক
তিনি।
যাদব
বিরোধী
অনগ্রসর
শ্রেণীর
ভোট
ব্যাঙ্ক,
যা
মূলত
বসপার
দিকে
যাওয়ার
কথা
তা
নিজেদের
দিকে
ঘোরানোর
দায়িত্ব
রয়েছে
মৌর্যর
উপর।
এনার
একটাই
সমস্যা
প্রশাসনিক
অভিজ্ঞতা
নেই।
মনোজ
সিনহা
অমিত
শাহর
ঘনিষ্ঠ
বলেই
পরিচিত
মনোজ
সিনহা।
তিনি
উচ্চবর্ণের।
উচ্চবর্ণ
ভোটব্যাঙ্কের
আধিপত্য
কিন্তু
নেই
উত্তরপ্রদেশে।
সেকথা
মাথায়
রেখেই
মনোজ
সিনহার
দায়িত্ব
জাতি
নিরপেক্ষ
নির্বাচনের
পক্ষে
লোক
টানা।
মনোজ
সিনবা
কেন্দ্রীয়
টেলিকম
মন্ত্রী
এবং
গাজিপুরের
সাংসদ।
মহান্ত
আদিত্যনাথ
গোরখপুরের
এই
সাংসদের
পিছনে
পূর্ণ
সমর্থন
কয়েছে
রাষ্ট্রসংঘের।
আদিত্যনাথের
নাম
একাধিকবার
মুখ্যমন্ত্রী
পদপ্রার্থী
হিসাবে
ঘোরাফেরা
করলেও
দলীয়
নেতৃত্বের
তরফে
নামটি
নিশ্চিত
করা
হয়নি
কখনও।
আদিত্যনাথের
নামেও
কিন্তু
দ্বিধাবিভক্ত
দল।
তাই
আদৌ
আদিত্যনাথকে
বিজেপি
মুখ্যমন্ত্রী
করতে
চায়
কি
না
তা
দেখার।