For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে প্রথম টিভি সাক্ষাৎকারে যা বললেন নরেন্দ্র মোদী

  • |
Google Oneindia Bengali News

২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে জিতে দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে এই প্রথম কোনও সংবাদ চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিলেন নরেন্দ্র মোদী। সোজা ব্যাটে ছক্কা হাঁকানোর মতো, টাইমস নাও-এর নেওয়া এই সাক্ষাৎকারে একেবারে নির্দ্বিধায় সঞ্চালকের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন তিনি।

কোন কোন বিষয়ে কী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী? নির্বাচন থেকে শুরু করে অর্থনীতি, বিদেশনীতি থেকে শুরু কর উন্নয়ন, সব বিষয়েই নিজের খোলাখুলি মত ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একনজরে পড়ে নিন নরেন্দ্র মোদীর গোটা ইন্টারভিউ।

প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে প্রথম টিভি সাক্ষাৎকারে যা বললেন মোদী

২০১৪ সালে নির্বাচনে জেতার পর থেকে কী করেছেন আপনি?

প্রধানমন্ত্রী হওয়াই আমার কাছে সবকিছু নয়। গরিবদের কাজ করব। দিল্লি আমার কাছে নতুন ছিল। ভারত সরকারের কাজকর্ম আমার কাছে নতুন ছিল। কিন্তু তা সত্ত্বেও এতকমসময়ে দেশ যেভাবে এগিয়ে চলেছে তা বেশ ভাল।

পুরনো সরকারের সঙ্গে যদি তুলনা করেন তাহলে দেখবেন, সবকিছুকেই পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। সবকিছুতেই গতি এসেছে। আমি তখন নতুন ছিলাম। পুরো সিস্টেমের মধ্যে নিরাশা ভরে ছিল। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো, দেশবাসীর মধ্যে উদ্দীপনা তৈরি করা, কঠিন ছিল। এখন বলেত পারি, আমরা তা অনেকটাই পেরেছি।

যখন আমরা বলেছিলাম, গরিবের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট করব, সেই বিশ্বাস তৈরি করা প্রয়োজন ছিল। আমরা তা পেরেছি। যে বিশ্বাস তৈরি করা প্রয়োজন ছিল তা আমরা পেরেছি।

বিদেশনীতি নিয়ে আপনার যা পদক্ষেপ তা নিয়ে কী বলবেন? বিদেশনীতিতে যে সমতা তৈরি করেছেন তা কতোটা সহজ ছিল? এবং এনএসজি নিয়ে আপনি কী বলবেন?

৩০ বছর আমাদের দেশে অস্থির সরকার ছিল। কোনও সরকারের কতোটা ক্ষমতা রয়েছে তা সেই সরকারে শক্তি দিয়ে বিচার করা হয়। সেক্ষেত্রে দেশবাসীর উপরে আমরা কৃতজ্ঞ যে এতবছর পরে আমরা স্থির সরকার পেয়েছি। বিদেশনীতির ক্ষেত্রে এগুলি গুরুত্বপূর্ণ। সারা দুনিয়ার ভারতের প্রতি বিশ্বাস তৈরি করা জরুরি ছিল। বিদেশনীতি নিয়ে আমাকে এগোতেই হতো। আমরা দলের মতো করে কাজ করেছি। বিদেশমন্ত্রক, প্রতিরক্ষামন্ত্রক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক, অর্থমন্ত্রক সবাই একসঙ্গে কাজ করেছে যার ফল পাওয়া যাচ্ছে।

আগে বিশ্ব দ্বিমেরুতে বিভক্ত ছিল। তবে এখন দ্বিমেরুতে বিশ্ব বিভক্ত নয়। গোটা বিশ্বই একতারে গাঁথা রয়েছে। গোটা ধারণাটাই বদলে গিয়েছে। আমরা সকলের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করেছি। ছোট দেশগুলিকেও আমরা সমান গুরুত্ব দিয়েছি। ফলে ছোট-বড় সব দেশ ভারতের সঙ্গে জুড়ে গিয়েছে।

এনএসজি নিয়ে ভারত সবসময় প্রয়াস চালিয়ে গিয়েছে। এটা আগের সরকারের সময়েও চলেছে।

চিন নানা বিষয়ে বাধা তৈরি করছে? আপনি বা সরকারের চেষ্টা সত্ত্বেও কেন এমন চলছে?

চিনের সঙ্গে কথাবার্তা আমাদের চলছে। আর এটা বহুদিন ধরে চলছে। এটা চলবে। সমস্যা সমাধানে কখনও আমরা ভিন্ন মত পোষণ করি, কখনও চিন ভিন্ন মত পোষণ করে। তবে আমরা এখন চিনের সঙ্গে চোখে চোখ মিলিয়ে কাজ করি। এটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।

আমেরিকায় মার্কিন কংগ্রেসে ভাষণ

সেখানে আমরা সফল হতে পেরেছি বলেই এনএসজি তে আমাদের নিয়ে এত আলোচনা হয়েছে।

পাকিস্তানকে জুড়ে দিয়ে আমাদের নিজেদের কথা বলা বহুদিন ধরেই বড় ভুল হয়েছে। সবকিছুতে পাকিস্তানকে জড়িয়ে দেওয়া ঠিক নয়। আগে আমেরিকার সঙ্গে যেমন সম্পর্ক ছিল তা অনেকটা নেই। ওবামার বিদেশ

পাকিস্তান ইস্যুতে সুর নরম?

ভারত সবসময় প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চেয়েছে। ভারত-পাকিস্তান দুটো দেশই দারিদ্রের সঙ্গে লড়ছে। সেকথা আমরা আগেও বলেছি, এখনও করছি। জঙ্গিরা যেভাবনা থেকে এসব করছে, তা আটকে দিচ্ছে ভারতের রক্ষকরা। এই নিয়ে আমরা সকলেই খুব গর্বিত।

নওয়াজ শরিফের সঙ্গে বৈঠক ও পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা নিয়ে কী বলবেন?

পাকিস্তানে অনেক ধরনের ফোর্স রয়েছে। কিন্তু আমাদের চেষ্টা জারি রয়েছে। ভারত সর্বাগ্রে শান্তি চায়। তা সবসময় জারি রয়েছে। তাতে কখনও সফলতা আসে, কখনও ব্যর্থ হয়েছি।

মুম্বই হামলা ও পরে পাঠানকোট হামলার পরে আলোচনা কী পর্যায়ে রয়েছে?

পাকিস্তানের সঙ্গে নানা বিষয়ে আলোচনারক ক্ষেত্রে সতর্কতা বজায় রাখা জরুরি। সেদেশে নির্বাচিত সরকার থাকলেও আরও অনেক ফোর্স রয়েছে। এখন আমাদের পদক্ষেপের ফলে সারা বিশ্ব পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে তুলোধোনা করছে। সবার কাছে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট।

অর্থনীতিতে নানা যোজনা ও তার ভবিষ্যৎ নিয়ে পরিকল্পনা

সমাজের শেষ প্রান্তে যে মানুশটি রয়েছে তার জন্য কজ করাই আমাদের প্রধান কাজ। একদম শেষে যে গরিব মানুষটি রয়েছে তিনি যদি দরিদ্রতার সঙ্গে লড়াই করতে পারেন, শক্তি সঞ্চয় করতে পারেন সেটাই করার চেষ্টা করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জনধন যোজনার মাধ্যমে গরিবদের সমাজের সঙ্গে জুড়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা হয়েছে।

অর্থাৎ আগে যার কিছু ছিল না, এমন মানুষ ব্যাঙ্কে টাকা রাখছেন। এমন মানুষ দেখেছি যারা শৌচাগার বানাতে নিজের বাড়ির পোষ্য বিক্রি করে দিয়েছেন। এই মানসিক বদলটা সবচেয়ে জরুরি। স্বচ্ছ্বতা অভিযানের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ছে গরিবদের উপরে। চারিদির নোংরা থাকলে গরিবরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এর পাশাপাশি মধ্যবিত্তের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি করাও বিশেষ প্রয়োজনীয়। সেজন্য নানা কর্মকাণ্ডের সূচনা করা হয়েছে।

এইসবকিছুতে অনেকটা সময় লাগবে। অন্যদিকে মানুষ চায় তৎক্ষণাৎ পরিণাম। এক্ষেত্রে কর্মসংস্থানও সেভাবে হয়নি। কী বলবেন?

রোজগার বাড়ানো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এদেশের বর্তমান কম প্রজন্মের লোকসংখ্যা সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। একথা মাথায় রাখতে হবে। দেশের প্রান্তিক মানুষদের, সাধারণ মানুষদের বিনা গ্যারান্টিতে টাকা দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে অনেক কর্মসংস্থান হয়েছে। এভাবে আরও বাড়বে

মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সারা দেশের মানুষ আতঙ্কিত। কী বলবেন? কেন্দ্র সরকারের কি পদক্ষেপ?

মূল্যবৃদ্ধি আগের সরকারের আমলে যতটা জলদি বাড়ছিল তা এখন সেই হারে বাড়ছে না। এর পাশাপাশি গত দু'বছরে ভয়ঙ্কর খরা চলেছে। তার একটা প্রভাব অবশ্যই পড়েছে। এক্ষেত্রে কেন্দ্র -রাজ্য দুক্ষেত্রেই সমান দায়িত্ব নিয়ে কাজ করছে। আগে যে হারে দাম বাড়ছিল তা বাড়েনি। তবুও সরকার নানাভাবে জিনিসের উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে সরকার।

রঘুরাম রাজনের চলে যাওয়া নিয়ে কী বলবেন?

যখন আমাদের সরকার তৈরি হয়েছিল, তখন প্রশ্ন উঠেছিল, এই সরকার কি রাজনকে সরিয়ে দেবে? সেটা কিন্তু হয়নি। তিনি পুরো কাজই করেছেন। যারা রাজনের দেশভক্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন তারা ভুল করছেন। রাজন দেশকে ভালোবাসেন, তিনি দেশের কাজ করবেন, তা তিনি কোনও পদে থাকুন বা না থাকুন।

রাজনকে নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা কতোটা ঠিক?

কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা নিয়ে মোদীজির বক্তব্য, নিজের দলের হোক বা অন্য দলের, কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা উচিত নয়। এতে দেশের কোনও ভালো হয় না। অত্যন্ত দায়িত্ববোধের সঙ্গে মানুষের পদক্ষেপ করা উচিত। কেউ যদি নিজেকে সমাজ-আইনের ঊর্ধ্বে মনে করে তাহলে তা ভুল।

কালো টাকা নিয়ে যা বলেছিলেন তারপর সেই অবস্থানে কতোটা রয়েছে সরকার?

কালো টাকা সমস্য়া কেন এত জটিল রূপ নিল, তা আগে জানতে হবে। আগে এই নিয়ে সেভাবে পদক্ষেপ হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের পদক্ষেপের পরে কিছুটা প্রেক্ষাপট বদলায়। আগের সরকারের আলগা মনোভাবের কারণে অনেকে টাকা সরিয়ে নিতে পেরেছেন।

আমরা সরকারে আসার পরে কঠিন আইন করেছি। একবার যে এতে ধরা পড়বে সে বুঝবে। আগে এই নিয়ে কোনও আলোচনা হতো না। জি২০ বৈঠকে আমরা প্রথম বিষয়টি উত্থাপন করি। সব দেশ তাতে সম্মতি জানিয়েছে।

আগে ধারণা ছিল, ভারত থেকে কালো টাকা বাইরে গিয়ে মরিশাস দিয়ে ফের ভারতে ঢুকছে। সেই বিষয়ে মরিশাসের সঙ্গে আমরা আলোচনা করে চুক্তি করেছি। এখন ভারত থেকে কালো টাকা বাইরে চলে যেতে পারছে না।

অর্থনৈতিক দুর্নীতি এই সরকারের নেই। তবে যারা করছেন তা নিয়ে সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে?

অর্থনৈতিক অপরাধ যারা করেছে, তাদের কঠিন শাস্তি হবে। আর জনতা জানে, সেটা কেউ পারলে মোদীই পারবে।

এত নোংরা জিনিসের মধ্যে থেকে লড়ত হচ্ছে, সেটা যে অভিজ্ঞতা না করবে, বুঝবে না। যারা দুর্নীতি করছেন, তারা সব জেনেই করছেন। এবং বড় রক্ষাকবচ না থাকলে এমন কাজ করা যায় না। এবিষয়ে তদন্ত চলছে। যা সামনে আসবে, দেখা যাবে।

সংসদীয় রাজনীতির মধ্যে পড়ে নরেন্দ্র মোদী কি নিজের পথ থেকে কিছুটা সরতে বাধ্য হয়েছেন?

কিছুটা সমস্যা তো হয়েইছে। দোষ আমাদের হোক বা অন্যের বিষয় নয়। কিন্তু সমস্য়া হল, সংসদে ফল না বের হোক, কিন্তু আলোচনা না চলা বা চলতে না দেওয়া চিন্তার বিষয়। সরকার সবদিক থেকে আলোচনা করার চেষ্টা করেছে। কিছু ক্ষেত্রে ফলও পাওয়া গিয়েছে।

কিন্তু সংসদে এমন দলও রয়েছে যারা বিজেপি বা এনডিএ বিরোধী হয়েও প্রয়োজনে কেন্দ্রের পাশে দাঁড়িয়েছে। যে দল ষাট বছর ধরে সরকারে থেকেছে, তারা সরকারের সবকিছু জানে। ফলে নতুন কোনও দল বিক্ষোভ করলে তা মানায়, কিন্তু কংগ্রেসের এমনটা মানায় না।

জিএসটি বিল দেড়বছর ধরে আটকে রয়েছে। এবার কি পাশ হবে এই বিল?

জিএসটি পাশ না হলে উত্তরপ্রদেশ, বিহার, অসম, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গের মতো গরিব রাজ্যগুলির লোকসান। জিএসটি হলে এইসব রাজ্যগুলির গরিবরা সুবিধা পাবে। ফলে এই রাজ্যের প্রধানরা সকলে রাজি। আর এখন যা সমীকরণ তাতে জিএসটি খুব তাড়াতাড়ি পাশ হবে।

উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন প্রসঙ্গ

আমি ওভাবে কিছু দেখি না। আমার ধারণা ও প্রত্যয় যে উন্নয়ন দিয়েই সবার মুখ বন্ধ করা যাবে। সকলকে শিক্ষা, রোজগার দিতে পারলেই সব সমস্যার সমাধান হবে।

দেশের প্রত্যেক রাজ্যে পরপর নির্বাচন হয়ে চলেছে। এতে আটকে গিয়ে কি দেশের ক্ষতি হচ্ছে না?

এটা প্রধানমন্ত্রী বা সরকারের বিষয় নয়। তবে অনেকেই রাজি হয়েছেন যে কেন্দ্র ও রাজ্যের নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে। এই নিয়ে সরকারি স্তরে সেভাবে আলোচনা না হলেও তা অনেকেই মাথায় রেখেছেন। নির্বাচনের চক্র নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। কারণ এর সঙ্গে কালো টাকার সম্পর্ক রয়েছে। একসঙ্গে নির্বাচন হলে সকলের সময় বাঁচবে। এই নিয়ে নির্বাচন কমিশন এগোলে সকলের ভালো হবে।

কৃষকদের সমস্যা একটা বড় বিষয়

আমাদের দেশে জল ম্যানেজমেন্টের উপরে কাজ চলছে। এই খরার সময়ে ১১টি রাজ্যকে আলাদা করে ডেকে কথা বলেছি। আর সব রাজ্য সরকারই এতে দারুণ উদ্যোগ দেখিয়েছে। যার সুফল আমরা আগামিদিনে পাবো। জলসেচ নিয়ে আমাদের অনেক কাজ হচ্ছে। এখন ফসল বিমা যোজনা চালু হয়েছে। যাতে কৃষককে মাত্র ২ শতাংশ দিতে হবে। বাকীটা বহন করবে সরকার।

এই যোজনা রক্ষাকবচের মতো করে কাজ করছে কৃষকদের জন্য। এছাড়া ই-মাণ্ডির মাধ্যমে কৃষক নিজের মতো করে দাম তৈরি করে বেচতে পারছেন। এটা এই সরকার করেছে।

এর পাশাপাশি ফুড প্রসেসিংয়ে এফডিআই এনে আমরা উন্নতির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সয়েল হেল্থ কার্ড এনে নিজের জমি সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক উপায়ে জ্ঞান লাভ করছেন কৃষকেরা। আগে ইউরিয়া নিতে গিয়ে লাঠির ঘা খেতে হতো কৃষকদের। কালোবাজার থেকে কিনতে হতো। এখন তা হচ্ছে না। তবে কেন্দ্রের যা উদ্যোগ তাতে রাজ্য সরকারগুলি যদি সঙ্গ দেয়, তাহলে দেশের মঙ্গল হবে।

২০১৯ সালের ভাবনা কি এখনই আপনার মাথায় রয়েছে?

নির্বাচন ছাড়া আমি কখনও রাজনৈতিক আলোচনা করি না। আগে শুধু নির্বাচনের জন্য সরকার চালানো হয়েছে। এমনটা করা উচিত হয়নি। সরকারের কাজ হওয়া উচিত ছিল আরও ভিন্ন।

আমাদের দেশের গরিবদের উন্নয়ন করতে গিয়ে অনেক কঠিন পদক্ষেপ করতে হলেও আমরা সেই পথ থেকে সরব না। শুধু সকলকে একটাই বিনতি, যাদের আয়কর বাকি রয়েছে, যারা সক্ষম তারা ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আয়কর দিন। না হলে সরকার পদক্ষেপ করবে।

English summary
What Narendra Modi has said in his first tv interview as Prime Minister
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X