রাতেই ভুবনেশ্বর নিয়ে গিয়ে ম্যারাথন জেরা, আজ ভুবনেশ্বর আদালতে পেশ তাপস পালকে
আজ ভুবনেশ্বর আদালতে পেশ করা হবে রোজভ্যালিকাণ্ডে গ্রেফতার তৃণমূল সাংসদ তাপস পালকে। শুক্রবার রাতেই তাঁকে ভুবনেশ্বর নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর দফায় দফায় চলে ম্যারাথন জেরা।
কলকাতা ও ভুবনেশ্বর, ৩১ ডিসেম্বর : আজ ভুবনেশ্বর আদালতে পেশ করা হবে রোজভ্যালিকাণ্ডে গ্রেফতার তৃণমূল সাংসদ তাপস পালকে। শুক্রবার রাতেই তাঁকে ভুবনেশ্বর নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর দফায় দফায় চলে ম্যারাথন জেরা। শনিবার সকাল থেকে সিবিআই আধিকারিকরা তাঁকে জেরা চালাচ্ছেন। এদিন দুপুরেই তাঁকে সিবিআই আদালতে পেশ করা হবে। এরপর নিজেদের হেফাজতে নিয়ে আবারও জেরা করতে চান সিআইবি আধিকারিকরা।
শুক্রবার রাত ১২টা ৫০ মিনিট নাগাদ ইন্ডিগোর ফ্লাইটে ভুবনেশ্বর নিয়ে যাওয়া হয়। রাত ১টা ৫০ মিনিটে তাপসকে নিয়ে সিবিআই দফতরে পৌঁছননা আধিকারিকরা। গ্রেফতারের পর থেকেই স্পিকটি নট তৃণমূল সাংসদ। সিবিআই আধিকারিকদের কাছে কোনও আর্জিও জানাননি তিনি। শুধু সঙ্গে থাকা ব্যাগটি নিয়ে যেতে বলেন তাপস। ওই ব্যাগে ওষুধ রয়েছে তাঁর।
রোজভ্যালি
কাণ্ডে
যেহেতু
প্রথম
মামলাটি
ভুবনেশ্বরে
হয়,
সেহেতু
তাপস
পালকে
ভুবনেশ্বরের
আদালতে
পেশ
করা
হবে।
সিবিআই
আধিকারিকরা
মনে
করছেন,
রোজভ্যালিকাণ্ডে
তাপসবাবুকে
আরও
জেরা
করা
প্রয়োজন।
তিনি
আরও
অনেক
কিছু
জানেন,
তা
তিনি
এড়িয়ে
যাচ্ছেন।
তাছাড়া
২০১৩
সাল
পর্যন্ত
তাপস
পাল
শুধু
নগদ
টাকা
নয়,
নানা
সুযোগ-সুবিধা
নিয়েছেন।
২০১০
সালে
যে
চিঠি
তিনি
সেবি,
আরবিআইকে
দিয়েছিলেন
সেই
চিঠিতে
নাম
ছিল
না
রোজভ্যালির।
এই
চিঠি
রোজভ্যালির
অফিস
থেকেই
লেখা
হয়েছিল
বলে
সিবিআই
আধিকারিকদের
অনুমান।
তাপস
পাল
ওই
চিঠি
পাঠাননি,
তাঁর
মারফৎ
পাঠানো
হয়েছিল
বিভিন্ন
দফতরে,
যা
করেছিল
রোজভ্যালি।
রোজভ্যালিকাণ্ডে
১০-১২
জন
প্রভাবশালীর
নাম
উঠে
এসেছে।
সে
ব্যাপারেও
তাপস
পালকে
জিজ্ঞাসাবাদ
করছে
সিবিআই।