(ছবি) ৩ অক্টোবর : সারাদিনের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি একনজরে
বেঙ্গালুরু, ৩ অক্টোবর : প্রতিমুহূর্তে দেশের নানা প্রান্তে বিভিন্ন ঘটনা ঘটে চলেছে। একঝলকে সেই সব খবর দেখে নিন ছবিতে।
বারামুলায় রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সেনা ক্যাম্পে জঙ্গি হামলা
রবিবার রাতে জম্মু কাশ্মীরের বারামুলায় রাষ্ট্রীয় রাইফেলস ও বিএসএফ ছাউনিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। শ্রীনগর থেকে ৫৪ কিলোমিটার দূরে রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের ৪৬ নম্বর ব্যাটেলিয়নের ক্যাম্পকে নিশানা করে হামলা চালায় জঙ্গিরা। শুরু হয় দুপক্ষের গুলিবিনিময়। উরির মতোই নাশকতা ঘটানো লক্ষ ছিল জঙ্গিদের। সেনাবাহিনী সতর্ক থাকায় জঙ্গিদের সেই চক্রান্ত ব্যার্থ হয়।। জঙ্গি হামলায় এক সেনা জওয়ানের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে।
ভারতের প্রশংসা মার্কিন প্রেসিডেন্টের
প্যারিশ জলবায়ু পরিবর্তন চুক্তি অনুমোদন করায় ভারতের প্রশংশায় পঞ্চমুখ মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। জাতিসংঘে ভারতের পক্ষ থেকে সৈয়দ আকবরউদ্দিন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় স্বাক্ষরিত অনুমোদন পত্রটি তুলে দেন জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের হাতে। এর পরেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট একটি টুইট করে ভারতের এই পদক্ষেপের জন্য প্রশংসা করেন।
জয়ললিতার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল
তামিলনাডুর মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতার শারীর অবস্থা আগের থেকে অনেকটাই ভালোর দিকে। সর্বশেষ জারি হওয়া মেডিক্যাল বুলেটিন থেকে এমনটাই জানা গিয়েছে। জয়ললিতা অসুস্থ হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন গুজব ছড়াতে শুরু করেছিল। কিন্তু হাসপাতাল থেকে জারি করা মেডিক্যাল বুলেটিনের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে তিনি এখন আগের থেকে সুস্থ রয়েছেন।
কাশ্মীর পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে আজ লাদাখ যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
জম্মু ও কাশ্মীরে সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে আজ লাদাখ যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। দুদিনের সফরে তিনি সেখানকার সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানা গিয়েছে। জঙ্গি বুরহান ওয়ানির মৃত্যুর পর থেকে কার্যত অচলাবস্থা জারি হয় উপত্যকায়। তার মধ্যে উরির সেনা ক্যাম্পে হামলার ঘটনা পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাক। কাশ্মীরে শান্তি ফিরিয়ে আনা ও নিরাপত্তার দিকটি নিশ্চিত করতেই রাজনাথ সিং এর এই সফর।
সান্থারায় ‘পরমাত্মা’ হলেন সুহানিদেবী
ধর্মীয় বিশ্বাসে ভর করে অবশেষে ‘পরমাত্মা' হলেন গড়িয়াহাটের সুহানি দেবী দুগ্গার। ক্যানসারের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে জৈন মতে সান্থারা অবলম্বন করেছিলেন সুহানি দেবী। ১১ দিন অনশনের পর মৃত্যু হল তাঁর৷ স্বেচ্ছামৃত্যুর পথেই এল বহু প্রতীক্ষিত মুক্তির আস্বাদন। দেশের শীর্ষ আদালত সিলমোহর দিয়েছিল জৈন ধর্মের এই সান্থারা প্রথাকে। ‘মুক্তি'র লক্ষ্যে দেহ থেকে বিদেহ হওয়ার এই ধর্মীয় পন্থাকে বেছে নিয়ে শরীর ত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সুহানিদেবী। দীর্ঘদিন রোগযন্ত্রণায় ভুগছিলেন৷ চিকিৎসায় কোনও সাড়া মেলেনি৷ অসুস্থতা বয়ে বেড়াতে চাননি তিনি। তাই সান্থারা অবলম্বনের সিদ্ধান্ত নেন৷