মৃত সন্তানের দেহ নেওয়ার জন্য মিলল না অ্যাম্বুলেন্স
এক পথ দুর্ঘটনায় মারা যায় ৩ বছরের শিশু রহিম। কিন্তু হাসপাতাল থেকে মৃত সন্তানের দেহ বাড়ি নিয়ে যাওয়ার সময় এক করুণ বাস্তবের স্বাক্ষী হলেন মৃত রহিমের বাবা সফন রাই।
বেঙ্গালুরু, ২ মে: ফের এক করুণ ঘটনার নিজর সামনে এলো । মৃত সন্তনের দেহ বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য মিলল না অ্যাম্বুলেন্স। এই অমানবিক ছবি উঠে এলো কর্ণাটকের এক সরকারি হাসপাতালে।
কর্ণাটকে, এক পথ দুর্ঘটনায় মারা যায় ৩ বছরের শিশু রহিম। সে ঘটনার পর তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে , রহিমকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। কিন্তু হাসপাতাল থেকে মৃত সন্তানের দেহ বাড়ি নিয়ে যাওয়ার সময় এক করুণ বাস্তবের স্বাক্ষী হলেন মৃত রহিমের বাবা সফন রাই।
অসম থেকে কর্ণাটকে কাজ করতে যাওয়া সফনকে, তাঁর মৃত সন্তানের দেহ বাড়ি এক বন্ধুর বাইকে বাড়ি নিয়ে যেতে হয়। এবিষয়ে হাসপাতালের কেউ তাঁকে অ্যাম্বুলেন্সে মৃতদেহ বাড়ি নিয়ে যাওয়ার কথা বলেনি , বলে অভিযোগ। পাশপাশি , সফন জানিয়েছেন তিনি জানতেনই না যে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে তিনি অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবার জন্য আবেদন করতে পারতেন।
অসম
থেকে
কর্ণাটকে
কাজ
করতে
আসা
সফনের
মূলত
ভাষাগত
সমস্যা
থাকার
জন্য
এই
ঘটনা
ঘটে
যায়
বলে
জানা
গিয়েছে।
ঘটনার
প্রেক্ষইতে,
পুলিশ
জানিয়েছে
হাসপাতাল
কর্তৃপক্ষ
নির্দিষ্ট
প্রটোকল
মেনে
,
সফনকে
অ্যাম্বুলেন্স
পরিষেবার
বিষয়ে
অবগত
করার
কথা।
শুধু
তাই
নয়,
ঘটনার
জেরে
পুলিশি
তৎপরতায়
আবার
রহিমের
দেহকে
হাসপাতলে
নিয়ে
গিয়ে
পোস্টমর্টেম
করা
হয়।
অন্যদিকে
পথদুর্ঘটনায়
অভিযুক্ত
গাড়ির
চালককে
এখনও
খুঁজছে
পুলিশ।
যে
ঘটনায়
মারা
যায়
সফনের
৩
বছরের
সন্তান।