উত্তরপ্রদেশে পুলিশের হাতে দলিত হত্যা, খুনের মামলা রুজু, সাসপেন্ড গোটা থানা
কানপুর, ৫ অগাস্ট : পুলিশের হেফাজতে থাকাকালীন সময়ে এক দলিত ব্যক্তির মৃত্যুকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল কানপুরের চাকেরি এলাকায়। ঘটনাটি ঘটেছে আহিরান পুলিশ স্টেশনের মধ্যেই। মৃত ব্যক্তির নাম কামাল বাল্মীকি। মৃত ব্যক্তির পরিবারের দাবি কামাল বাল্মীকিকে পুলিশ লক আপে নৃশংসভাবে পেটানো হয়। যার ফলে লক আপের মধ্যেই মৃত্যু হয় তাঁর। [উত্তরপ্রদেশে ৫০-১০০ টাকায় রমরমিয়ে বিকোচ্ছে 'লাইভ' ধর্ষণের ভিডিও]
এই ঘটনা সামনে আসতেই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ৫ জন পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে। এবং ১২ জন পুলিস কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। [ফোন করে স্বামীকে 'তিন তালাক' দিলেন স্ত্রী!]
জানা গিয়েছে, কামাল বাল্মীকির বোন রেখা গত বৃহস্পতিবার থানায় দেখা করতে যান। তখন জিঞ্জাসাবাদের জন্য রাজু মিস্ত্রী ও কামাল বাল্মীকিকে আটক করে রাখা হয়েছিল। সেখানে পুলিশের নির্মম অত্যাচারের জন্য তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করেন রেখা। [উর্দিধারী মদ্যপের কীর্তিতে ছিঃ! ছিঃ! রব উত্তরপ্রদেশে]
ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসার পর উত্তেজিত জনতা পুলিস স্টেশনের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে এবং থানায় আগুন লাগানোর চেষ্টা করে। ২ নম্বর জাতীয় সড়ক থেকে অবরোধ হঠাতে পুলিশকে কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করতে হয়। কানপুরের পুলিস সুপারিনটেনডেন্ট সাহালাব মাথুর জানান, ১২ জন পুলিস কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং ৫ জন পুলিস কর্মীর বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। [ঝাড়ফুকের নামে দুই তান্ত্রিকের মারধর, মৃত গর্ভবতী যুবতী]