কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ স্কুলের প্রিন্সিপাল ও ৩ শিক্ষকের!
বিহারের জেহানাবাদে এক ১২ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল স্কুলেরই প্রিন্সিপাল ও তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
পাটনা, ১৭ জানুয়ারি : বাবা-মায়ের পরই স্থান হয় শিক্ষাগুরুর। তবে এ কোন সমাজ যেখানে শিক্ষকের হাতেই ধর্ষিতা হতে হয় ছাত্রীকে? যত দিন যাচ্ছে ততই যেন আদিম সমাজের দিকে ক্রমশ এগিয়ে চলেছি আমরা।[নিজের ভুলে পরীক্ষা দিতে না পারায় ভুয়া গণধর্ষণের অভিযোগ ছাত্রীর]
বিহারের জেহানাবাদে এক ১২ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল স্কুলেরই প্রিন্সিপাল ও তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে। স্থানীয় কাকো সেকেন্ডারি স্কুলের প্রিন্সিপাল অজু আহমেদ ও তিন শিক্ষক অতুল রহমান, আবদুল বারি ও মহম্মদ শকউত মিলে সোমবার এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে।[ফেসবুকের ফাঁদে ফের হোটেলে ডেকে ধর্ষণের চেষ্টা, আপত্তিকর ছবি পোস্ট]
পুলিশের সাব ডিভিশনাল অফিসার পিকে শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, বিল্ডিংয়ে সেইসময় একাই ছিল মেয়েটি। সেই সুযোগেই চার অপরাধী মিলে নিগ্রহ করে। ছাত্রীটিকে স্কুলের ছাদে নিয়ে যায় অভিযুক্তরা। সেখানেই গণধর্ষণ করে।[ধর্ষণ নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী]
নিগৃহীতার মায়ের করা অভিযোগের প্রেক্ষিতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। চার অভিযুক্তকেই শনাক্ত করেছেন নিগৃহীতার মা। তিনিও ওই স্কুলেই শিক্ষিকার কাজ করেন।
মেয়েটি এসে মায়ের কাছে গোটা ঘটনা ব্যাখ্যা করলে তিনি গিয়ে পুলিশ অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশের কাছেও গোটা ঘটনা জানায় মেয়েটি। ঘটনার পর থেকেই চার অভিযুক্ত পলাতক। তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।