প্রবীণ নাগরিক হলে বাড়ির পোষ্য কুকুরটিকে নিয়ে ভ্রমণে বেরনো জরুরি, কেন জানুন
আপনি কি প্রবীণ নাগরিক? ভোরে কিংবা বিকেলে ভ্রমণে বেরোন? যদি বেরোন তা হলে কি বাড়ির পোষ্য কুকুরটিকে সঙ্গে নিয়ে যান? যদি বাড়ির পোষ্য কুকুরটিকে সঙ্গে না নিয়ে বেরোন, এবার থেকে সঙ্গে নেবেন।
আপনি
কি
প্রবীণ
নাগরিক?
ভোরে
কিংবা
বিকেলে
ভ্রমণে
বেরোন?
যদি
বেরোন
তা
হলে
কি
বাড়ির
পোষ্য
কুকুরটিকে
সঙ্গে
নিয়ে
যান?
যদি
বাড়ির
পোষ্য
কুকুরটিকে
সঙ্গে
না
নিয়ে
বেরোন,
এবার
থেকে
সঙ্গে
নেবেন।
কেননা
তাতে
উপকার
আপনারই।
ইংল্যান্ডে
ভ্রমণে
বেরনো
তেতাল্লিশজন
প্রবীণ
সঙ্গে
পোষ্য
অপর
তেতাল্লিশজন
প্রবীণ
নাগরিক
ওপর
গবেষণা
লব্ধ
ফল
প্রকাশিত
হয়েছে।
দেখা
গেছে,
যে
সব
প্রবীণ
ব্যক্তি
তাঁদের
পোষ্য
কুকুরটিকে
সঙ্গে
নিয়ে
ভ্রমণে
বেরিয়েছিলেন
তাঁরা
অন্যদের
থেকে
তুলনামূলকভাবে
দিনে
তেইশ
মিনিট
বেশি
হেঁটেছেন।
ইংল্যান্ডের
লিংকোল
বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধ্যাপক
ড্যানিয়েল
সাইমন
মিলস
বলছেন,
ওপরের
ঘটনা
থেকে
অন্য
কোনও
সিদ্ধান্তে
আসা
না
গেলেও
এটা
বলাই
যায়,
কুকুরের
মালিক
প্রবীণ
নাগরিকদের
শারীরিক
সক্ষমতা
বেশি।
বায়ো
মেডিক্যাল
সেন্ট্রাল
পাবলিক
হেলথ-এর
গবেষকরা
জানিয়েছেন,
একটি
বছরের
তিনটি
ভিন্ন
ঋতুতে
তিন
সপ্তাহে,
পঁয়ষট্টি
থেকে
একাশি
বছর
বয়সীদের
ওপর
সমীক্ষা
চালানো
হয়েছিল।
তিনটি
ভিন্ন
ঋতু
বেছে
নেওয়ার
কারণ,
বিভিন্ন
ঋতুতে,
বিভিন্ন
আবহাওয়ায়
পদক্ষেপের
গতিও
ভিন্ন।
প্রবীণদের
মধ্যে
পুরুষ-মহিলা,
লম্বা-বেটে,
মোটা-রোগা,
সব
ধরনের
মানুষই
ছিলেন।
তবে
দুই-তৃতীয়াংশ
ছিলেন
মহিলা।
আর
কুকুরগুলির
গড়
বয়স
ছিল
আট
বছর।
অধ্যাপক ড্যানিয়েল সাইমন মিলস সব কৃতিত্ব কুকুরদের দিলেও, ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যান্ডফোর্ট ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিনের অধ্যাপক মার্সিয়া স্টিফানিক সব কৃতিত্ব কুকুরদের দিতে নারাজ। তার মতে, কুকুরকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটলে কোন মানুষের হাঁটার গতি কিংবা পা ফেলার গতি স্বাভাবিকভাবেই বেশি হতে বাধ্য।
ইংল্যান্ডের লিংকোল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড্যানিয়েল সাইমন মিলস বলছেন, পোষ্য কুকুরদের নিয়ে হাঁটার জন্যই প্রবীণদের হাঁটার গতি বেশি। তিনি বলেছেন, কুকুরের গতির সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে এবং তা শরীর ভাল রাখতেও সাহায্য করে। তাঁর উপদেশ, পোাষ্য কুকুরকে ভাল বাসলে নিজেকে প্রবীণ বলে ভাববেন না। আর এই পোষ্যকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটা পোষ্য কুকুর এবং প্রবীণ ব্যক্তি, দুজনের কাছে খুব উপকারি।