Just In
- 14 hrs ago রোদে বের হলেই মাথা যন্ত্রণা কাবু করে? মাইগ্রেন নয় তো!
- 14 hrs ago শুধু ফ্যাশন নয়, প্রখর রোদ থেকে বাঁচতে পরুন সানগ্লাস!
- 17 hrs ago অসহ্য গরমে সর্দি-কাশিতে ভুগছেন? এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করুন
- 20 hrs ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
(ছবি) 'সিস্টিক ফাইব্রোসিস' কী ধরনের রোগ? এর লক্ষণগুলিই বা কী কী
সিস্টিক ফাইব্রোসিস একধরনের জেনেটিক ডিসঅর্ডার যার মূল আক্রমণ ঘটে ফুসফুসে। তবে অগ্ন্যাশয়, লিভার, কিডনি, অন্ত্র কোনওটাই এর প্রভাব থেকে বাইরে নয়। এর যেকোনও একটিতে এর আক্রমণ হতে পারে। [কী কী কারণে বুকে ব্যথা হতে পারে তা জেনে নিন একনজরে]
যেহেতু জিনঘটিত রোগ, তাই পিতা-মাতা বা পূর্বপুরুষের হাত ধরে এই রোগ শরীরে প্রবেশ করে। পরে তা আপনার হাত ধরে আপনার পরবর্তী প্রজন্মের শরীরেও ঢুকতে পারে। তাই আগে থেকে সাবধান হওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন। [লিভারের সমস্যায় এই লক্ষণগুলি আমরা অনেক সময়ই এড়িয়ে যাই]
জিনগত রোগ যেমন হেমোফিলিয়া, ডাউন সিনড্রোমের কারণে সারা ভারতে অনেক মানুষ আক্রান্ত হন। এছাড়া এই সিস্টিক ফাইব্রোসিসও এমন রোগ যা বিপদ ডেকে আনতে পারে সহজেই। [এই সাত যৌন রোগ থেকে সাবধান!]
এই রোগে সেরে ওঠা প্রায় অসম্ভব। কোনও জায়গায় সংক্রমণ হলে তা অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে কমানো যেতে পারে। তবে রোগ নির্মূল করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। এই রোগের লক্ষণগুলি কি হতে পারে তা জেনে নিন একনজরে। [থাইরয়েডের এই লক্ষণগুলি সম্পর্কে সতর্ক থাকুন]
নিরন্তর কাশি
এই রোগে আক্রান্তদের নিরন্তর কাশির সমস্যা হতে পারে। একবার কাশি শুরু হলে তা এক মিনিট থেকে শুরু করে ঘণ্টাখানেকও চলতে পারে।
অন্ত্রে সমস্যা
সিস্টিক ফাইব্রোসিস হলে গ্যাস্ট্রো-ইন্টেস্টিনাল সমস্যা হতে পারে। ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, বমি ভাব হতে পারে।
মানসিক সমস্যা
শিশুদের সিস্টিক ফাইব্রোসিসে আক্রান্ত হলে শিশুদের মধ্যে মানসিক নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। পড়াশোনা করতে অসুবিধা হয়, মানসিক স্থিরতা আসতে সময় লাগে।
শ্বাসপ্রশ্বাসের অসুবিধা
সিস্টিক ফাইব্রোসিসের সমস্যা শুরু হলে শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্য়াও হতে পারে। শ্বাস কম পড়া, সাইনাসের সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে।
পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব
কিছুক্ষেত্রে সিস্টিক ফাইব্রোসিসের কারণে পুরুষদের মধ্যে বন্ধাত্বের সমস্যা আসতে পারে। স্পার্ম কাউন্ট কম যায় ও শীঘ্রপতনের সমস্যা হতে পারে।
ওজন কমে যাওয়া
এ রোগে আক্রান্ত হলে ওজন কমে যায়, খিদে কমে যায়, ক্লান্তি আসতে শুরু করে। এছাড়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যায়।