বলা হয়, মানুষের মাথার চুল মুখের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তুলতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। চুল সুন্দর না হলে সৌন্দর্য ততটা খোলে না। [চুল নিয়ে অজানা নানা তথ্য]

সঠিক পুষ্টি পেলে আমাদের চুলের জেল্লা ঠিক থাকে। আর না হলে রুক্ষ, ম্যাড়মেড়ে হয়ে পড়তে শুরু করে। চুলে খুসকি সহ নানা সমস্যা দেখা যায়। যার নিট ফল চুল পড়া। [কমবয়সেই চুল ওঠার সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন আসল কারণ]

চুল পরিচ্ছন্নতা বজায় না রাখলে চুল যেমন পড়ে যায়, তেমনই সঠিক ডায়েট মেনে না চললেও চুল পড়ার সমস্যা দেখা দেয়। [রুক্ষ চুলের সমস্যা মেটাবে বাড়িতেই বানানো এই হেয়ার প্যাক!]

নিচের স্লাইডে ক্লিক করে দেখে নিন, কোন কোন খাবার নিত্যদিনের ডায়েটে রাখলে সুন্দর চুল পেতে পারেন খুব সহজেই। [এই কটি ঘরোয়া পদ্ধতিতে অতি সহজেই টাক মাথাতেও চুল গজাবে!]

ডিম

খেয়ে বা চুলে লাগিয়ে, দুভাবেই ডিমকে ব্যবহার করা যায় এবং দুটোই চুলের জন্য উপকারী। এর মধ্যে থাকা প্রোটিন উপাদান চুলকে পড়া থেকে বাঁচায়।

ওটস

ওটসে রয়েছে প্রোটিন, তামা, দস্তা ও ভিটামিন বি-এর মিশ্রণ। প্রাতঃরাশে ওটস খেলে চুল পড়াও কমবে, শরীরও ভালো থাকবে।

মাছ

মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা মাথার ত্বক ও চুলের জন্য দারুণ ভালো। চুলের গোড়া শুকিয়ে যাওয়া বা চুল ভেঙে যাওয়া কমে যায় মাছ খেলে।

পালংশাক

চুলের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হল আয়রন, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম যার সবটাই পালংশাকে পাওয়া যায়। নিয়মিত তাই পালংশাক খেলে চুলের গোড়া মজবুত হয়।

মিষ্টি আলু

মিষ্টি আলুতে রয়েছে ভিটামিন এ, অ্যান্টি অক্সিডেন্টস সহ নানা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কমজোরি চুলের সমস্যায় মিষ্টি আলু দারুণ কাজ দেয়।

গাজর

গাজরেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ যা চুলের পক্ষে উপকারী। নিত্যদিনের ডায়েটে গাজরকে রাখলে চুল পড়ার সমস্যায় লাগাম পড়ানো যায়।

মটরশুঁটি

মটরশুঁটিতে রয়েছে ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন ও কিছু পরিমাণে প্রোটিন। চুলের স্বাস্থ্য়ের জন্য যা অত্যন্ত উপকারী।

আভোকাদো

খেয়ে বা চুলে মেখে, দু'ভাবেই এই ফল উপকার দেয় চুলের। আভোকাদো চুলের আর্দ্রতাকে বজায় রাখে, ভিটামিন সি ও ই এবং অন্য পুষ্টিগুণকে চুলে সরবরাহ করে।

বাদাম

নানা ধরনের বাদাম চুলের স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। শুধু চুল নয়, ত্বক ও হার্টকেও সুস্থ থাকতে সাহায্য করে বাদাম।

English summary

Foods For Healthy Hair

Foods For Healthy Hair