ভাষা নিয়ে মজাদার কিছু বাংলা জোকস
সাহায্যের জন্য চিৎকার
দুই
অনুবাদক
একটা
নৌকায়
করে
ভিনদেশে
যাচ্ছেন-
সাঁতার
জানেন?
জানি
না,
তবে
নয়টা
ভাষা
জানি।
ডুবে
গেলে
নয়
ভাষায়
সাহায্যের
জন্য
চিৎকার
করতে
পারব!
সবাই হাসুন
আমেরিকার
এক
নেতা
গেছেন
আফ্রিকার
এক
জঙ্গলে।
সেখানকার
মানুষ
ইংরেজিতে
‘ক-অক্ষর
গো-মাংস'।
তার
পরও
নেতা
সবার
সামনে
বক্তব্য
দেওয়ার
জন্য
দাঁড়ালেন।
সঙ্গে
রইল
একজন
দোভাষী।
বক্তব্য
শেষ,
লোকজন
কিছু
বলে
না।
তাই
নেতা
ঠিক
করলেন,
একটা
কৌতুক
বলে
সবাইকে
মজা
দেবেন।
ঝাড়া
১০
মিনিট
ধরে
একটা
কৌতুক
বললেন
তিনি।
দোভাষী
সেটা
মাত্র
চার
শব্দে
সবার
কাছে
বর্ণনা
করলেন।
বর্ণনা
শেষ
হতেই
সবাই
হাসতে
হাসতে
গড়াগড়ি!
ভীষণ
অবাক
নেতা
দোভাষীর
কাছে
জানতে
চাইলেন,
‘মাত্র
চার
শব্দে
কৌতুকটা
শুনিয়ে
দিলেন,
আর
সবাই
সেটা
বুঝলও?'
দোভাষীর
জবাব,
‘গল্পটা
এত
লম্বা
ছিল
যে,
সবাইকে
বললাম,
তিনি
একটা
কৌতুক
বলেছেন,
সবাই
হাসুন!'
লি কায় ওয়াং কি গুয়ান
চীনা
ভাষা
জানে,
এমন
একজনকে
খুঁজে
বের
করলেন
নাজমুদ্দিন
সাহেব।
বললেন,
আমাকে
সাহায্য
করুন।
অনেক
কষ্টে
আপনাকে
খুঁজে
পেয়েছি।
লোকটা
বললেন,
আমাকে
কেন
খুঁজছিলেন,
বলুন
তো?
নাজমুদ্দিন:
আমার
এক
চীনা
বন্ধু
ছিল,
নাম
তার
চিং
হোয়াই।
ওর
আর
আমার
দীর্ঘদিনের
বন্ধুত্ব
হলেও
আমি
চীনা
ভাষা
জানি
না।
চিং
হোয়াইও
চীনা
ভাষা
ছাড়া
আর
কোনো
ভাষা
জানে
না।
কয়েক
মাস
আগে
দুরারোগ্য
ব্যাধিতে
আক্রান্ত
হয়ে
হাসপাতালে
ভর্তি
হয়েছিল
চিং।
ওর
সঙ্গে
দেখা
করতে
গিয়ে
দেখি,
বেচারার
করুণ
হাল।
নাকে-মুখে
অক্সিজেনের
নল
লাগানো।
আমাকে
কাছে
পেয়েই
ও
কাতর
হয়ে
উঠল,
বলল,
‘লি
কায়
ওয়াং
কি
গুয়ান',
বলতে
বলতেই
বেচারা
শেষ
নিঃশ্বাস
ত্যাগ
করল।
এদিকে
আমি
তো
চীনা
ভাষা
জানি
না।
বন্ধুর
শেষ
কথার
অর্থ
উদ্ধার
করতে
আমি
দিনের
পর
দিন
ঘুরে
বেড়িয়েছি।
এখন
আপনিই
আমাকে
এই
মনঃকষ্ট
থেকে
উদ্ধার
করতে
পারেন।
বলুন,
এর
অর্থ
কী?
কিছুক্ষণ
ভেবে
নিয়ে
বললেন
চীনা
ভাষা
অনুবাদকারী,
এর
অর্থ
হলো,
‘অক্সিজেনের
নলটার
ওপর
থেকে
সরে
দাঁড়াও!'